রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর Class 12

রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর Class 12

উচ্চমাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর Class 12 সাজেশন 2021 HS Political science Short Question Suggestion 2021 নিচে দেওয়া হল। এখানে পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান class 12 এর পরিক্ষার সাজেশন ২০২১ west Bengal Higher Secondary Political science Suggestion 2021ছোট প্রশ্নোত্তর রয়েছে. এখানে উচ্চমাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর class 12 এর ষষ্ঠ অধ্যায় এর সমস্ত অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন গুলির উত্তর দেওয়া হয়েছে। আগামী উচ্চমাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান class 12 পরিক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর class 12 গুলি আগামী উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসার সম্ভাবনা খুব বেশি রয়েছে।

উচ্চমাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর 2021

দ্বিতীয় অধ্যায়: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী পর্বের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক 

১. ন্যাটো চুক্তি কবে স্বাক্ষরিত হয়?
Ans. ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল।

২. ওয়ারশ চুক্তি কবে স্বাক্ষরিত হয়?
Ans. ১৯৫৫ সালের ১৪ মে।

৩. কমিনফর্ম’ গঠনের উদ্দেশ্য কী ছিল?
Ans. বিভিন্ন দেশের কমিউনিস্ট পার্টির কাজকর্মের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা।

৪. ‘কোমেকন’ কী জন্য গড়ে উঠেছিল?
Ans. সোভিয়েত ইউনিয়ন ও পূর্ব ইউরোপের সমাজতান্ত্রিক দেশ গুলির মধ্যে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংহতি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে ‘কোমেকন’ গঠিত হয়।

৫.ওয়ারশ জোটের সটিলাকায় কোথায় ছিল?
Ans. মস্কোতে।

৬. NAM-এর একটি নীতি উল্লেখ করে।
Ans.NAM-এর একটি গুরত্বপূর্ণ নীতি হলো মৌলিক মানবিক অধিকার ও জাতিপুঞ্জের সনদে বর্ণিত উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যের প্রতি মর্যাদা দেওয়া। 

৭. জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের দু’জন মুখ্য প্রবক্তার নাম লেখো।
Ans. জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের দু’জন মুখ্য প্রবক্তার নাম হলো—ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু ও যুগোশ্লাভিয়ার রাষ্ট্রপতি মার্শাল টিটো।

৮. বর্তমানে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের সদস্য কত?
Ans. ১২০টি দেশ।

৯. প্রথম বিশ্বযুদ্ধ কবে শুরু হয়েছিল?
Ans. ১৯১৪ সালের ২৮ জুলাই।

১০. প্রথম বিশ্বযুদ্ধ কবে শেষ হয় ?
Ans. ১৯১৯ সালের ২৮ জুন।

১১. ভারত ও চিনের মধ্যে পএশীল চকি কৰে অনষ্ঠিত হয়?
Ans. ১৯৫৪ সাল।

১২. কিউবাতে কার নেতৃত্বে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়?
Ans. ফিদেল কাস্ত্রো।

১৩. দেতাঁত কী
Ans. উওর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে পারস্পরিক দ্বন্দ্বের পরিবর্তে সহযোগিতার বাতাবরণ সৃষ্টিকে দেতাঁত বলে।

১৪. কার নেতৃত্বে সমাজতান্ত্রিক জোট গঠিত হয়েছিল?
Ans. সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে সমাজতান্ত্রিক জোট গঠিত হয়েছিল।

১৫. ‘মিত্রশক্তি কোন কোন দেশকে নিয়ে গড়ে উঠেছিল?
Ans. ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা ও সোভিয়েত ইউনিয়ন।

১৬. ‘অক্ষশক্তি কোন কোন দেশকে নিয়ে গড়ে উঠেছিল?
Ans. জার্মানি, ইতালি, জাপান ও স্পেন।

১৭. জোটনিরপেক্ষ দেশগুলির প্রথম সম্মেলন কোন শহরে তানষ্ঠিত হয়?
Ans. কায়রো ।

১৮. জোটনিরপেক্ষ দেশগুলির প্রথম সম্মেলন কোন বছর অনুষ্ঠিত হয়?
Ans. ১৯৫৯ সাল।

১৯. কোন বছর আনুষ্ঠানিকভাবে ঠান্ডা লড়াই-এর অবসানের কথা ঘোষিত হয়?
Ans. ১৯৯০ সালের ২ জুন।

২০.জর্জ মার্শাল কে ছিলেন?
Ans. মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব।

২১. NAM-এর পুরো কথাটি কী?
Ans. NAM-এর পুরো কথাটি হলো Non Aligned Movement,

২২. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর পর্বে পশ্চিমি দেশগুলির সামরিক জোটের নাম কী ?
Ans. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর পর্বে পশ্চিমি দেশগুলির সামরিক জোটের নাম হলো ΝΑΤΟΙ

২৩. ট্রম্যান নীতি কবে ঘোষিত হয় ?
Ans. ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে টুম্যান নীতি ঘোষিত হয়।

২৪. বর্তমানে বিশ্ব-রাজনীতি কোন মেরুকরণের দিকে চলেছে?
Ans. বর্তমানে বিশ্ব-রাজনীতি একমেরুকরণের দিকে চলছে।

২৫. রাষ্ট্রপতি ট্রম্যানের পররাষ্ট্র সচিব কে ছিলেন?
Ans. জর্জ সি. মার্শাল ছিলেন টুম্যানের পররাষ্ট্র সচিব।

২৬. মিত্রশক্তি’-র মধ্যে কোন সমাজতান্ত্রিক দেশ ছিল?
Ans. সোভিয়েত ইউনিয়ন।

২৭. ফ্রিডম্যান-এর মতে ঠান্ডা লড়াই বলতে কী বোঝায়?
Ans. ঠান্ডা লড়াই হলো গরম শান্তি।

২৮. সুয়েজ সংকট কবে দেখা দেয়?
Ans. ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে সুয়েজ সংকট দেখা দেয়।

২৯. কিউবার সংকট কবে দেখা দেয়?
Ans. ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে কিউবায় সংকট দেখা দেয়।

৩০. চার্চিল কোন সালে ফুলটন বক্তৃতা দিয়েছিলেন?
Ans. চার্চিল ১৯৪৬ সালে ফুলটন বক্তৃতা দিয়েছিলেন।

৩১. পেরেজোইকা লাতে কী লোনা ?
Ans. পেরেরোইনা বলতে , পরিবর্তন ও সংস্কার সাধনকে বোঝায়।

৩২. বান্দুং সম্মেলনে ক’টি দেশ যোগদান করেছিল ?
Ans. ২৯টি দেশ।

৩৩. বান্দুং সম্মেলনে গৃহীত নীতিগুলি কী নামে পরিচিত?
Ans. বান্দুং’এর দশটি নীতি।

৩৪. কোন বিশ্বের দেশগুলি জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়?
Ans. তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলি জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়।

৩৫. জোটনিরপেক্ষতার মূল উৎস কী?
Ans. ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের পঞশীল নীতি হলো জোটনিরপেক্ষতার মূল উৎস।

৩৬. কবে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটে ?
Ans. ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটে।

৩৭. চিন নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ কোন বছর লাভ করে?
Ans. ১৯৭১ সালে।

৩৮. পেরেটস্ত্রোইকা’ ও গ্লাসনোস্ত’ নীতি দু’টির উদগাতা কে ছিলেন ?
Ans. প্রাক্তন সোভিয়েত রান মিখাইল গর্বাচেভ।

তৃতীয় অধ্যায়: বিদেশনীতি

১. বিদেশনীতি কাকে বলে?
Ans. আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে রাষ্ট্র যে কাজগুলি করে তার সমষ্টি হলো বিদেশনীতি।

২. বিদেশনীতির প্রধান উদ্দেশ্য কী?
Ans. কোন বিদেশনীতির প্রধান উদ্দেশ্য রাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করা।

৩. ‘কমনওয়েলথ’ কী ?
Ans. কমনওয়েলথ হলো স্বাধীন রাষ্ট্রগুলির এক স্বেচ্ছামূলক প্রতিষ্ঠান।

৪. গ্যাট (GATT) কী? অথবা, গ্যাট-এর পুরো নাম কী ?
Ans. জেনারেল এগ্রিমেন্ট অন ট্যারিফস অ্যান্ড ট্রেড (GATT)।

৫. সার্ক (SAARC) -এর পুরো নাম কী ?
Ans. সাউথ এশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশন।

৬. ভারতের বিদেশনীতির প্রধান স্তম্ভ কী?
Ans. ভারতের বিদেশনীতির প্রধান স্তম্ভ হলো জোটনিরপেক্ষতার নীতি।

৭. যেকোনো একটি পশীল নীতি উল্লেখ করো।
Ans. পঞশীল নীতির অন্যতম হলো শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান।

৮. “BRICS” কী ?
Ans. “BRICS” হলো রাশিয়া, ভারত, ব্রাজিল, চিন, এবং দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিয়ে 2006 খ্রিস্টাব্দে গঠিত নৈতিক সহযোগিতা সংস্থা।

৯. G-77 ললাতে না বলে ?
Ans. G-77 হলে UNO দ্বারা গঠিত 77টি সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত একটি বাণিজ্য উন্নয়নকারী সংস্থা। এটি 1954 সালের 15 জুন গঠিত হয়।

১০. ‘সিমলা চুক্তি’ কোন দুটি দেশের মধ্যে সম্পাদিত হয় ?
Ans. ভারত ও পাকিস্তান।

১১. ভিয়েতনাম যুদ্ধে মার্কিন আগ্রাসনে ভারতের ভূমিকা কী ছিল?
Ans. ভিয়েতনাম যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক আগ্রাসনকে ভারত মেনে নেয়নি।

১২. আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে একটি নিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নাম উল্লেখ করো।
Ans. সুইজারল্যান্ড।

১৩. SAFTA (সাফটা) বলতে কী বোঝো?
Ans. SAFTA’ হলো সার্কভুক্ত দেশগুলির জন্য বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত বাণিজ্যিক এলাকা গঠনের একটি উদ্যোগ।

১৪. সার্কের প্রথম শীর্ষ সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
Ans. সার্কের প্রথম শীর্ষ সম্মেলন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়।

১৫.পররাষ্ট্রনীতির সংজ্ঞা দাও।
Ans. একটি রাষ্ট্রের বৈদেশিক সম্পর্ক যে নীতির মাধ্যমে পরিচালিত হয় তাকে পররাষ্ট্রনীতি বলে।

১৬. সার্কের একটি টেকনিক্যাল কমিটির নাম লেখো।
Ans. কর্মসূচি রূপায়ণ সম্পর্কিত কমিটি।

১৭. বিদেশনীতির অভ্যন্তরীণ উপাদানগুলি কী?
Ans. ভৌগোলিক অবস্থান, জনসংখ্যা, জাতীয় ঐতিহ্য, জাতীয় সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ, রাজনৈতিক নেতৃত্ব, জনমত প্রভৃতি।

১৮. বিদেশনীতির বাহ্যিক উপাদানগুলি কী?
Ans.বিশ্ব রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিশ্ব জনমত, প্রতিবেশী রাষ্ট্রের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া।

১৯. সার্কের সনদে মোট ধারার সংখ্যা কত?
Ans. মোট ধারার সংখ্যা ১০।

২০. সার্কের একটি দুর্বলতা চিহ্নিত করো।
Ans. সদস্য রাষ্ট্রগুলির অভ্যন্তরীণ বিবাদ।

২১. সার্কের একটি নীতি উল্লেখ করো।
Ans. এই ধরনের সহযোগিতা দ্বিপাক্ষিক বা বহুপাক্ষিক সহযোগিতার বিকল্প নয়, তার অনুপূরক।

২২. ভারতের বিদেশনীতির মূল উপাদান কী?
Ans. ভারতের বিদেশনীতির মূল উপাদান হলো জাতীয় মুক্তি আন্দোলনকে সমর্থন করা।

২৩. কে প্রথম সার্ক গঠনের প্রস্তাব দেন ?
Ans.বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি হোসেইন মুহম্মদ এরশাদ সার্ক গঠনের প্রস্তাব দেন।

২৪. প্রকৃত অর্থে জোটনিরপেক্ষতা বলতে কী বোঝায়?
Ans. জাতীয় স্বার্থ অনুযায়ী স্বাধীন নীতির অনুসরণকে জোটনিরপেক্ষতা বলে।

২৫. ভারতের পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ্য কী?
Ans. বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা।

২৬. সার্কের যেকোনো চারটি সদস্য রাষ্ট্রের নাম লেখো।
Ans. ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, ভুটান ও নেপাল।

২৭. ‘সার্ক’-এর কবে উদ্ভব হয়? অথবা, কবে সার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ?
Ans. ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর।

২৮. সার্কের একটি সীমাবদ্ধতা উল্লেখ করো।
Ans. সার্কের একটি সীমাবদ্ধতা হলো দক্ষিণ এশিয়ায় সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় সদস্য রাষ্ট্রগুলির সম্মিলিত প্রয়াস গ্রহণের অভাব।

২৯. সার্কের একটি উদ্দেশ্য উল্লেখ করো।
Ans. সার্কের একটি উদ্দেশ্য হলো দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের কল্যাণ সাধন ও জীবনযাপনের মান উন্নয়ন।

৩০. ভারতের পরমাণু নীতির মূলকথা কী ?
Ans. ভারতের পরমাণু নীতির মূল কথা হলো প্রথম আঘাত নয়।

চতুর্থ অধ্যায়: সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ

১. আই এম এফ (IMF) -এর পুরো নাম কী?
Ans. ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড।

২. আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডারের সদর কার্যালয় কোথায় অবস্থিত ?
Ans. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে।

৩. ইউনেস্কো কীভাবে গঠিত?
Ans. একটি সাধারণ সম্মেলন, একটি পরিচালক পরিষদ ও একটি কর্মদপ্তর নিয়ে গঠিত।

৪. বর্তমানে নিরাপত্তা পরিষদের ১০টি অস্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র কারা ?
Ans. ২০১৩ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী নিরাপত্তা পরিষদের ১০টি অস্থায়ী রাষ্ট্র হলো : আজারবাইজান, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, গুয়াতেমালা, রিপাবলিক অব কোরিয়া, মরক্কো, পাকিস্তান, লুক্সেমবর্গ, রোয়ান্ডা, টোগো।

৫. জাতিপুঞ্জের সনদ কীভাবে সংশোধন করা হয়?
Ans. নিরাপত্তা পরিষদের সম্মতিক্রমে সাধারণ সভায় উপস্থিত ও ভোটদানকারী সদস্যদের দুই-তৃতীয়াশের ভোটে জাতিপুঞ্জের সনদ সংশোধিত এবং কার্যকরী হয়।

৬. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের স্থায়ী সচিবালয় কোথায় অবস্থিত?
Ans. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের স্থায়ী সচিবালয় আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে অবস্থিত।

৭. আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারপতির সংখ্যা কত?
Ans. আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারপতির মোট সংখ্যা 15 জন।

৮. সাধারণ সভার লাগিন অধিবেশন কবে বসে?
Ans. প্রতি বছর সেলের মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার সাধারণ সভার বার্ষিক অধিবেশন বসে।

৯. সাধারণ সভার অধিবেশনে কতজন সভাপতি ও সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন?
Ans. সাধারণ সভার অধিবেশনে একজন সভাপতি এবং ২১ জন সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।

১০. হু (WHO) -এর পুরো নাম কী ?
Ans. ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন।

১১. সাধারণ সভা কীভাবে গঠিত হয়?
Ans. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের সব সদস্যরাষ্ট্র নিয়ে সাধারণ সভা গঠিত হয়। বর্তমানে এর সদস্যসংখ্যা হলো ১৯৩।

১২. শান্তির জন্য ঐক্য’-র প্রস্তাবের অর্থ কী?
Ans. ‘শান্তির জন্য ঐক্য প্রস্তাব ১৯৫০ সালে জাতিপুঞ্জের গৃহীত একটি প্রস্তাব। এই প্রস্তাবে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সাধারণ সভাকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

১৩. নিরাপত্তা পরিষদের ৫টি স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্রের নাম কী ?
Ans. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, গণসাধারণতন্ত্রী চিন, গ্রেট ব্রিটেন ও ফ্রান্স হলো নিরাপত্তা পরিষদের ৫টি স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র। 

১৪. নিরাপত্তা পরিষদ কীভাবে গঠিত হয়?
Ans. UNO-র নিরাপত্তা পরিষদ স্থায়ী ৫টি সদস্যরাষ্ট্র এবং অস্থায়ী ১০টি সদস্যরাষ্ট্র অর্থাৎ মোট ১৫টি সদস্যরাষ্ট্র নিয়ে গঠিত।

১৫. আন্তর্জাতিক বিচারালয়ের এলাকাগুলি ক’টি ভাগে বিভক্ত?
Ans. আন্তর্জাতিক বিচারালয়ের (ICI) এলাকাগুলি তিন ভাগে বিভক্ত। যথা ১. স্বেচ্ছাধীন এলাকা, ২, আধা-আবশ্যিক এলাকা এবং ৩, পরামর্শদানমূলক এলাকা।

১৬. নিরাপত্তা পরিষদের একটি দুর্বলতা উল্লেখ করো।
Ans. ভেটো ব্যবস্থার প্রচলনের ফলে শান্তিভঙ্গকারী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থতা নিরাপত্তা পরিষদের একটি দুর্বলতা।

১৭. ‘শান্তির জন্য ঐক্য’-র প্রস্তাবের অর্থ কী?
Ans. ‘শান্তির জন্য ঐক্য’ প্রস্তাব ১৯৫০ সালে জাতিপুঞ্জের গৃহীত একটি প্রস্তাব। এই প্রস্তাবে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সাধারণ সভাকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

১৮. আন্তর্জাতিক বিচারালয়ের বিচারপতিরা কীভাবে নির্বাচিত হন ?
Ans. নিরাপত্তা পরিষদ এবং সাধারণ সভায় পৃথকভাবে অনুষ্ঠিত ভোটে যে প্রার্থীরা সবচেয়ে বেশি ভোট পান তারা আন্তর্জাতিক বিচারালয়ের বিচারপতি হিসেবে নির্বাচিত হন।

১৯. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের মহাসচিবের যেকোনো একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ উল্লেখ করো।
Ans. সম্মিলিত জাতিপুরে মহাসচিবের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো প্রশাসন এবং বিভিন্ন শাখা সংগঠনের কাজকর্মের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা।

২০. নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যদের ভেটো প্রদান ক্ষমতার অর্থ কী?
অথবা, নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যদের ভেটো ক্ষমতা বলতে কী বোঝো?

Ans. নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যদের দেওয়া ভেটো ক্ষমতার অর্থ হলো পদ্ধতিগত বিষয় ব্যতীত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্তগ্রহণের ক্ষেত্রে তাদের অসম্মতিসূচক ভোটদানের অধিকার রয়েছে।

২১. অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের একটি বিশেষজ্ঞ সংস্থার নাম লেখো।
Ans. অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের একটি বিশেষজ্ঞ সংস্থার নাম বিশ্ববাণিজ্য সংস্থা।

২২. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ গঠিত হওয়ার সময়ে সদস্যরাষ্ট্রের সংখ্যা উল্লেখ করো।
Ans. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ গঠিত হওয়ার সময়ে সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ছিল ৫৯।

২৩. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের কোন দুটি সংগঠন জাতিপুঞ্জের সনদ সংশোধনে অংশগ্রহণ করে?
Ans. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের সাধারণ সভা ও নিরাপত্তা পরিষদ জাতিপুঞ্জের সনদ সংশোধনে অংশগ্রহণ করে।

২৪. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের পূর্বসূরি প্রতিষ্ঠানটির নাম কী?
Ans. জাতিসংঘ বা লিগ অব নেশনস।

২৫. অতলান্তিক সনদ কাদের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল?
Ans. চার্চিল ও রুজভেল্ট।

২৬. সম্মিলিত জাতিপুরে যেকোনো একটি এজেন্সির নাম লেখো।
Ans. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের একটি এজেন্সি হলো – আন্তর্জাতিক শ্রমসংস্থা (ILO)।

২৭. আন্তর্জাতিক বিচারালয় কোথায় অবস্থিত?
Ans. আন্তর্জাতিক বিচারালয় জার্মানির হেগ শহরে অবস্থিত।

২৮. জাতিপুঞ্জের সনদ সংশোধন কীভাবে হয়?
Ans. সনদের ১০৮ নং ধারা অনুযায়ী সংশোধনী প্রস্তাবটি নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র সহ সাধারণ সভার দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যরাষ্ট্র কর্তৃক অনুমোদিত হলে গৃহীত হয়।

২৯. মস্কো ঘোষণা কী?
Ans. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফরমোজা এবং চিনের পররাষ্ট্র মন্ত্রীরা মস্কোতে মিলিত হয়ে যে ঘোষণার দ্বারা জাতিপুঞ্জ প্রতিষ্ঠার জন্য একটি যুগ্ম ইস্তেহার প্রকাশ করেন তাকে মস্কো ঘোষণা বলে।

৩০. তেহরান ঘোষণা কী?
Ans. রুজভেল্ট, স্তালিন ও চার্চিল তেহরান শহরে মিলিত হয়ে যে ঘোষণাপত্র প্রকাশ করেন, তা-ই হলো তেহরান ঘোষণা।

৩১. জাতিপুঞ্জের প্রস্তাবনার অন্তর্ভুক্ত একটি লক্ষ্য কী?
Ans. জাতিপুঞ্জের প্রস্তাবনার অন্তর্ভুক্ত একটি লক্ষ্য হলো যুদ্ধের করাল গ্রাস থেকে ভাবী প্রজন্মকে মুক্ত রাখা।

৩২. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের প্রস্তাবনা কি সনদের মূল অংশ?
Ans. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের প্রস্তাবনা সনদের মূল অংশ নয়।

ষষ্ঠ অধ্যায়: সরকারের বিভিন্ন বিভাগ

১. কোন দেশের বিচারপতি জনগণ দ্বারা নিযুক্ত হয়?
Ans. সুইজারল্যান্ডের ক্যান্টন গুলিতে বিচারপতি জনগণ দ্বারা নিযুক্ত হয়।

২. শাসনবিভাগের একক পরিচালক বলতে কি বোঝ ?
Ans. শাসনবিভাগীয় সমস্ত কাজ যখন একমাত্র একজন পরিচালকের নেতৃত্বে ও নির্দেশে পরিচালিত হয়‌। তাকে একক পরিচালক বলে।

৩. যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার বলতে কি বোঝ?
Ans. যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার বলতে সেই সরকারকে বোঝায় যেখানে একটি লিখিত সংবিধানের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকার ও অঙ্গ রাজ্যের সরকার গুলির মধ্যে ক্ষমতা ভাগ করে দেওয়া হয়। তাকে যুক্ত রাষ্ট্রীয় সরকার বলে।

৪. শাসনবিভাগের যেকোনো একটি কাজ উল্লেখ করো।
Ans.  নীতি নির্ধারণ করা হল শাসন বিভাগের একটি প্রধান কাজ।

৫. শাসনবিভাগের কয়টি অংশ ও কি কি?
Ans. শাসনবিভাগের ২টি অংশ যথা – রাজনৈতিক ও অ-রাজনৈতিক অংশ।

৬. Spirit of Laws গ্রন্থটি কার লেখা ?
Ans. স্পিরিট অব লস গ্রন্থটি মন্তেস্কুর লেখা।

৭. আইন সভার সার্বভৌমত্ব বলতে কি বোঝ?
Ans. আইন সভার সার্বভৌমত্ব বলতে আইনসভার চরম ও চূড়ান্ত ক্ষমতাকে বোঝায়।  এরূপ সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী আইন সভা হল গ্রেট ব্রিটেনের আইনসভা।

৮. আইনসভার বিচারসংক্রান্ত কাজ গুলি আলোচনা করো?
Ans. আইনসভার বিচারসংক্রান্ত কাজগুলি হলো বিচারকদের সংখ্যা নির্ধারণ করা, বিচারকদের নিয়োগ করা এবং পদচ্যুত করা।

৯. এমন দুটি রাষ্ট্রের নাম লেখো যেখানে বিচার বিভাগের বিচারবিভাগীয় সমীক্ষা বা পর্যালোচনার ক্ষমতা আছে।
Ans. বিচার বিভাগের বিচারবিভাগীয় সমীক্ষা বা পর্যালোচনার ক্ষমতা আছে এমন দুটি রাষ্ট্রের নাম হল: ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

১০. বিচারবিভাগ কীভাবে মৌলিক অধিকারের রক্ষা কর্তা হিসেবে কাজ করে?
Ans. আইন ও সংবিধানের ব্যাখ্যাকার এবং সংরক্ষক হিসেবে বিচারবিভাগ মৌলিক অধিকারের রক্ষাকর্তা হিসেবে কাজ করে।

১১. বহু পরিচালক এবং একক পরিচালক বিশিষ্ট শাসকের মধ্যে একটি পার্থক্য উল্লেখ করো।
Ans. একক পরিচালক ও বহু পরিচালক বিশিষ্ট শাসকের মধ্যে পার্থক্য হল। বহু পিরচালক বিশিষ্ট শাসকের ক্ষেত্রে শাসন বিভাগের প্রকৃত ক্ষমতা সমক্ষমতাসম্পন্ন বহু ব্যক্তির হাতে ন্যস্ত থাকে। আবার
এক পরিচালক বিশিষ্ট শাসকের নেতৃত্বে ও নির্দেশ অনুযায়ী শাসন বিভাগ পরিচালিত হয় এবং শাসন বিভাগের সমস্ত কাজকর্ম তার হাত ন্যস্ত থাকে।

১২. সংসদীয় শাসন ব্যবস্থায় কত ধরনের শাসক থাকেন?
Ans. সংসদীয় শাসন ব্যবস্থায় প্রধানতঃ দুই ধরনের শাসক থাকেন। যথা – ১/ প্রকৃত শাসক ২/ নামসর্বস্ব শাসক।

১৩. স্থায়ী প্রশাসক কাকে বলে?
Ans. প্রশাসনিক কার্যে স্থায়ীভাবে নিযুক্ত কর্মচারীদের স্থায়ী প্রশাসক বলে।

১৪. শাসনবিভাগ কাদের নিয়ে গঠিত হয়?
Ans.শাসনবিভাগ রাষ্ট্র প্রধান থেকে শুরু করে প্রশাসনের সাধারণ কর্মচারী পর্যন্ত সমস্ত প্রকার পদাধিকারীদের কে নিয়ে গঠিত।

১৫. ভারতের আইনসভা কত গুলি কক্ষ নিয়ে গঠিত?
Ans. ভারতের আইনসভা ২টি কক্ষ নিয়ে গঠিত।

১৬. সিনেটের সদস্যগণ কীভাবে নির্বাচিত হন?
Ans. সিনেটের সদস্যগন জনগণের দ্বারা প্রত্যক্ষভাবে নির্বাচিত হন।

১৭. বিচার বিভাগের স্বাধীনতার একটি প্রয়োজনীয়তা লেখ।
Ans. গণতন্ত্রের সাফল্যের জন্য বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রয়োজন।

১৮. ভারতের শাসন বিভাগ একক পরিচালক না বহু পরিচালক বিশিষ্ট শাসক যুক্ত ?
Ans. ভারতের শাসন বিভাগ একক পরিচালক এবং বহু পরিচালক উভয়ের সমন্বয়ে ভারতের শাসন ব্যবস্থা যুক্ত।

১৯. শাসন বিভাগের দু’টি কাজ উল্লেখ করো।
Ans. শাসন বিভাগের দু’টি প্রধান কাজ হলো – ১/ নীতি নির্ধারণ ও রূপায়ণ করা এবং ২/ দেশের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা করা।

২০. এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা রয়েছে এমন কয়েকটি দেশের নাম উল্লেখ করো?
Ans. বুলগেরিয়া, তুরস্ক, পানামা , রোমানিয়া প্রভৃতি রাষ্ট্রে এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা রয়েছে।

২১. এককক্ষবিশিষ্ট আইনসভার বিপক্ষে একটি যুক্তি দাও।
Ans. আইনসভা এককক্ষ বিশিষ্ট হলে অনেক ক্ষেত্রে সময়ের অভাবে দ্রুত আইন প্রণয়ন করতে হয়, ফলে আইনের ভুলত্রুটি থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

২২. দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা রয়েছে এমন কয়েকটি দেশের নাম উল্লেখ করো?
Ans. ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন প্রভৃতি রাষ্ট্রে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা রয়েছে।

২৩. দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার সমর্থক করেছেন এমন কয়েকজনের নাম লেখো।
Ans.  লর্ড ব্রাইস, জন স্টুয়ার্ট মিল, লর্ড অ্যাকটন, দ্যুগুই, গেটেল, লেকি, জেফারসন প্রমুখ রাষ্ট্রবিজ্ঞানী দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার সমর্থক করেছেন।

২৪. দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার বিরোধীতা করেছেন এমন কয়েকজনের নাম লেখো?
Ans. ল্যাস্কি, আবে সিঁয়ে,বেন্থাম,  ফ্রাঙ্কলিন প্রমুখ রাষ্ট্রবিজ্ঞানী দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার বিরোধীতা করে ছিলেন।

২৫. দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার বিপক্ষে একটি যুক্তি দাও।
Ans. দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার বিপক্ষে একটি যুক্তি হলো দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার গঠনকাঠামো অগণতান্ত্রিক


এই সাইটের উচ্চ মাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর class 12 এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে যেমন এই সাজেশন গুলি ফলো করলে আপনি পরিক্ষায় ৯০% কমন প্রশ্ন পাবেন। ছাত্র ছাত্রীদের সুবিধার জন্য অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর রয়েছে। প্রতিটি বিষয়ের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। এখানে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সহ বিভিন্ন শ্রেণীর সমস্ত বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এছাড়াও সাধারণ জ্ঞান, বিভিন্ন পরিক্ষার প্রস্তুতি, বিজ্ঞান এবং কম্পিউটার প্রভৃতি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

আমাদের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনার এই উচ্চ মাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর class 12 এবং সাজেশন গুলি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে সেয়ার করুন যাতে তারাও বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর জানতে পারে আর আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন